Header Ads

Header ADS

Why do sons and daughters have the shape of parents? / পুত্র-কন্যা কেন পিতা-মাতার আকৃতি বিশিষ্ট হয় ?

                                   


সহবাসকালে স্ত্রীর বীর্য প্রথমে গর্ভস্থলীতে প্রবেশ করিলে সে গর্ভের সন্তান মায়ের আকৃতি বিশিষ্ট এবং স্বামীর বীর্য প্রথমে গর্ভস্থলীতে প্রবেশ করিলে সেই গর্ভের সন্তান পিতার আকৃতি বিশিষ্ট হইয়া থাকে।


দিবা-রাত্রি ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রত্যেক মানুষের উপর একবার সূর্যের আমল ও একবার চন্দ্রের আমল হইয়া থাকে। পুরুষের উপর যখন সূর্যের আমল থাকে তখন সঙ্গম করিলে পুরুষের বীর্য প্রথমে গর্ভস্থলীতে প্রবেশ করে তাহাতে পুত্র সন্তান জন্ম গ্রহণ করিয়া থাকে। আর পুরুষের উপর যখন চন্দ্রের আমল থাকে তখন সহবাস করিলে পুরুষের বীর্য পরে গর্ভস্থলীতে প্রবেশ করে এবং সে গর্ভে সন্তান জন্মিলে কন্যা সন্তান হইয়া থাকে।


আর স্ত্রীলােকের উপর যখন সূর্যের আমল থাকে তখন সহবাস করিলে স্ত্রীলােকের বীর্য প্রথমে গর্ভস্থলীতে প্রবেশ করে এবং সে গর্ভে কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করে। আর স্ত্রীলােকের উপর যখন চন্দ্রের আমল থাকে তখন সহবাস করিলে,স্ত্রীলােকের বীর্য পৱে গৰ্ভস্থলীতে প্রবেশ করে; তাহাতে পুত্র সন্তান জন্মিয়া থাকে।


কখন কাহার উপর সূর্যের আমল ও কখন চন্দ্রের আমল থাকে তাহা বুঝিবার সহজ উপায় এই যে, যতক্ষণ কাহারও উপর সূর্যের আমল থাকে ততক্ষণ তাহার ডান নাকের নিঃশ্বাস জোরে ও বাম নাকের নিঃশ্বাস খুব আস্তে চলিতে থাকে। আর যতক্ষণ চন্দ্রের আমল থাকে ততক্ষণ বাম নাকের নিঃশ্বাস জোরে ও ডান নাকের নিঃশ্বাস আস্তে চলিতে থাকে।


স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই যখন একই নাকের নিঃশ্বাস জোরে বহিতে থাকে সেই সময় সঙ্গম করিলে যদি গর্ভ হয় তবে যমজ সন্তান হইয়া থাকে অর্থাৎ স্বামী-স্ত্রী উভয়েরই যদি ডান নাকের নিঃশ্বাস জোরে বহিতে থাকে তবে যমজ পুত্র সন্তান, আর উভয়েরই যদি বাম নাকের নিঃশ্বাস জোরে বহিতে থাকে তবে যমজ কন্যা সন্তান জন্মিয়া থাকে।


গর্ভস্থলিতে পুরুষের বীর্য বেশী ও স্ত্রীলােকের বীর্য কম হইলে পুত্র সন্তান আর স্ত্রীলােকের বীর্য বেশী ও পুরুষের বীর্য কম হইলে কন্যা সন্তান জান্মিয়া থাকে। পুরুষের উপর সূর্যের আমলে বীর্য অধিক এবং চন্দ্রের আমলে বীর্য কম পতিত হইয়া থাকে। স্ত্রীলােকের উপর চন্দ্রের আমলে বীর্য অধিক এবং সূর্যের আমলে বীর্য কম পতিত হইয়া থাকে।

....................................................................................................................................................

English translate:-

When the semen of the wife first enters the womb during intercourse, the child in the womb has the shape of the mother, and when the semen of the husband enters the womb first, the child of that womb has the shape of the father. In 24 hours of day and night, every human being is subjected once to the Sun and once to the Moon. When the man has intercourse with the sun, the man's semen first enters the womb and a son is born in it. And when a man has intercourse with the moon, the semen of the man enters the womb after intercourse, and when a child is born in the womb, a daughter is born. And when a woman has sexual intercourse with the sun, the semen of the woman first enters the womb and a daughter is born in her womb. And when a woman has sexual intercourse during the lunar month, the semen of the woman enters the womb; In it a son is born. The easiest way to understand when the sun is acting on someone and when the moon is acting on it is that as long as the sun is acting on someone, the breathing in his right nose is loud and the breathing in his left nose is very slow. And as long as the lunar period lasts, the left nostril breathes loudly and the right nostril breathes slowly. If both husband and wife have the same nasal breathing, if they conceive, they will have twins, that is, if both husband and wife have the right nostril, they will have twin sons, and if both have both left nostrils, Twin daughters are born. If the semen of the male is more in the womb and the semen of the female is less then the son is born and if the semen of the female is more and the male is less then the female child is born. On men, semen falls more during the period of the sun and less during the period of the moon. The semen falls more on the female during the lunar period and less during the solar period.


No comments

Theme images by cstar55. Powered by Blogger.